An Unbiased View of খেলার খবর
An Unbiased View of খেলার খবর
Blog Article
৪৫তম ও ৪৭তম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি
বিতর্ক অনুষ্ঠানের মঞ্চে এই ধরনের বিতর্কিত মন্তব্য এবং মঞ্চে আধিপত্য বিস্তারকারী ব্যক্তিত্ব তার সমর্থক এবং তীব্র সমালোচকদের সমান পরিমাণে আকর্ষণ করেছিল। গণমাধ্যমেও বারেবারে শিরোনামে উঠে এসেছে তার বিভিন্ন মন্তব্য।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর ট্রাম্পের রাজনৈতিক ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গিয়েছে বলেই অনুমান করা হয়েছিল। দাতা এবং সমর্থকরা আর কখনও তাকে সমর্থন করবেন না বলে শপথ করেছিলেন। এমনকি তার নিকটতম মিত্ররাও প্রকাশ্যে মি. ট্রাম্পকে অস্বীকার করেন।
‘বিশ্ব ব্যবস্থা নির্ধারণের ভোটযুদ্ধ আজ’৫ নভেম্বর ২০২৪
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) গভীর রাতে ফ্লোরিডায় উচ্ছ্বসিত সমর্থকদের সামনে ভাষণ দেওয়ার সময় এই ঘোষণা দেন তিনি। খবর বিবিসির।
নির্বাচনি প্রচারে তার সম্পদ এবং ব্যবসায়িক সাফল্যকে জাহির করতে দেখা গিয়েছিল এই রিয়েল এস্টেট টাইকুনকে। তিনি মেক্সিকোর বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে ‘মাদক, অপরাধ ও ধর্ষকদের পাঠানোর’ অভিযোগ আনেন এবং দাবি করেন সীমান্তে প্রাচীর নির্মাণের খরচ ওই দেশকেই দিতে হবে।
ট্রাম্প এবং ভ্যান্স জেলেনস্কির সাথে বৈঠকে
২০২৪ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী news website হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প পুনরায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন এবং নির্বাচিত হন।[১১৩] তার বিপরীতে ডেমোক্রেট পার্টির প্রার্থী কমলা হারিস অভিবাসন, সীমান্ত নিরাপত্তা এবং সামাজিক সমতা সরকারি চাকরি সংক্রান্ত বিষয়গুলোকে তার প্রচারণার মূল ইস্যু হিসেবে তুলে ধরেন।[১১৪]
ট্রাম্পের এক নারী সমর্থক জানিয়েছেন, তিনি কড়া ধাঁচের মানুষ। অ্যামেরিকার এখন এরকম একজন নেতা চাই।
এদিকে মিশিগান ও উইসকনসিনের ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার আগেই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নিজেকে বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করেছেন রিপাবলিকান প্রার্থী ও সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
গত ১৩ জুলাই পেনসিলভানিয়ায় এক Bangladesh নির্বাচনি সমাবেশে ২০ বছর বয়সী এক বন্দুকধারী মি. ট্রাম্পকে হত্যার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। টমাস ম্যাথিউ ক্রুকস নামে ওই অভিযুক্ত কাছের একটা ভবনের ছাদ থেকে মি.
তার মধ্যে রয়েছে, আমেরিকার দক্ষিণ সীমান্তে, যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সীমান্তে তিনি জাতীয় জরুরি অবস্থা জারি করবেন।
ট্রাম্প অনেক গণ্যমান্য সাংবাদিক,[৪৯] রাজনীতিবিদ[৫০] এবং মনোনয়নপ্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বীদের[৫১] বক্তব্যের মাধ্যমে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেছেন। যারা ট্রাম্পকে ব্যক্তিগত আক্রমণ করেন কিংবা ট্রাম্প যাদের সাথে মতানৈক্যে পৌঁছাতে পারেন না, তাদের নিয়ে ট্রাম্পকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটারে বাগাড়ম্বরপূর্ণ টুইট করতে দেখা যায়।[৫২]
বিবিসি বাংলার খবর পেতে গুগল নিউজ চ্যানেল অনুসরণ করুন।